২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ।বৃহস্পতিবার

শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ডের সফট কপি দিচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ডের সফট কপি দিচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আইডি কার্ডের এ সফট কপি সংগ্রহ করতে পারবে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণীর নিয়মিত শিক্ষার্থীরা। এক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে স্টুডেন্ট লগইন প্যানেলে প্রবেশ করে আইডি কার্ড ডাউনলোড (সফট কপি) অপশনে ক্লিক করতে হবে।

সোমবার (২ আগস্ট) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত স্নাতক শ্রেণীর নিয়মিত সকল শিক্ষার্থী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে (www.jnu.ac.bd)-এ স্টুডেন্ট লগইন প্যানেলে প্রবেশ করে ID CARD এর সফট কপি সংগ্রহ করতে পারবেন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-কল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকী বলেন, আমাদের বেশ কিছু শিক্ষার্থীদ এন আইডি কার্ড নেই। তবে এন আইডির আবেদন করতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড লাগবে। কিন্তু ১৫ ব্যাচের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড নেই। এছাড়াও অনেক শিক্ষার্থী আইডি কার্ড হারিয়ে নতুন করে করার আবেদন করেছে। তাই এখন শিক্ষার্থীরা এন আইডির আবেদন করতে গেলে ওয়েবসাইট থেকে আইডি কার্ডের সফট কপি সংগ্রহ করে সেটি প্রিন্ট দিয়ে অন্যান্য কাগজপত্রের সাথে জমা দিতে পারবে।

তিনি আরও বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আইডি কার্ড ও অন্যান্য কাগজপত্র দিয়ে এন আইডির জন্য আবেদন করলে অগ্রাধিকার পাবে।এ বিষয়ে ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের সাথে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কথা বলেছে।নির্বাচন কমিশনের প্রতিটি অফিসেই এই নির্দেশনা দেওয়া আছে।

উল্লেখ্য, এর পূর্বে গত ১৩ জুলাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থীর এন আইডি নেই তাদেরকে http://services.nidw.gov.bd/new_voter ওয়েব লিংকে গিয়ে যাবতীয় তথ্য দিয়ে পূরণকৃত ফরমটি পিডিএফ ফরম্যাটে প্রিন্ট করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসহ এন আইডির আবেদন পত্র উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে জমা দিয়ে এন আইডি সংগ্রহের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

রনজিৎ বর্মন শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি ঃ

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের সড়ক দূর্ঘটনায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাত সাড়ে দশটায় শ্যামনগর উপজেলা সদরের নিকবর্তী গোপালপুর সড়কে কুলখালী নামক স্থানে দূর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহতের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় রাত সাড়ে দশটায় নিজ বাইসাইকেল যোগে নিজ বাড়ী উপজেলার নুরনগর ইউপির নুরনগর গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হন। এ সময় গোপালপুর মুক্তিযোদ্ধা সড়কে কুলখালী নামকস্থানে নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের গর্তে সাইকেল সহ পড়ে যান। নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের বাহিরে বের হওয়া লোহার রড তার মাথায় ছিদ্র হয়ে ঢুকে যেয়ে এক পাশ থেকে অপরপাশে বের হয়ে যায় পর স্থানীয়রা শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আনিছুর রহমান মৃত বলে ঘোষণা করেন।

শ্যামনগর প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি আকবর কবীর বলেন কিছুদিন পূর্বে এই বক্স কালভার্ট তৈরী করতে যেয়ে একই সড়কে মোমিন মল্লিক নামে এক শ্রমিক মারা যান। তিনি আরও বলেন  নির্মানাধীন বক্স কালভার্টের  ঠিকাদার হিসাবে কাজ করছেন এস এম আবুল বাসার।

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামানের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি এস এম আতাউল হক দোলন, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসকাবের আহবায়ক শেখ আফজালুর রহমান সহ সকল সাংবাদিকবৃন্দ, সুন্দরবন প্রেসকাবের সাংবাদিকবৃন্দ প্রমুখ।

ছবি- নিহত নীলাকাশ টুডের সম্পাদক মোঃ নুরুজ্জামান।

রনজিৎ বর্মন
তাং-২৭.৭.২৪

নীলাকাশ টুডের সম্পাদক নুরুজ্জামান সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত।

অরবিন্দ কুমার মণ্ডল, কয়রা, খুলনাঃ

খুলনার কয়রায় জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খুলনা জেলার আয়োজনে ও কয়রা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় এ সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সচেতনতামূলক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম মোহসিন রেজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা আলম।
এসময় আরও উপস্হিত ছিলেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম বাহারুল ইসলাম, উত্তর বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরদার নুরুল ইসলাম কোম্পানি, দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আছের আলী মোড়ল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারী, বাঙ্গালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ গাজী, আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল সহ সাতটি ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যবৃন্দ।

নিরাপদ খাদ্যের মূল প্রবন্ধ উপস্হাপন করেন খুলনা জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার মোঃ মোকলেছুর রহমান।

কয়রায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত।